ইলিয়াস গল্পের অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

1) “তামাশা করছি না”—বক্তা কে?
উঃ বক্তা ইলিয়াসের পত্নী শাম-শেমাগি। 
2) অতিথিরা দেখা করতে এলে ইলিয়াস কী করত? 
উঃ ইলিয়াস ছিল অতিথি পরায়ণ। ইলিয়াস অতিথিদের ভােজ্য-পানীয় দিয়ে সেবা করত। অতিৰ্থি যখনই আসুক কুমিস, চা, শরবত আর মাংস দিয়ে আপ্যায়ন করত সে। 
3) মহম্মদ শা-র দুঃখ হওয়ার কারণ কী?
উঃ এককালে প্রচুর সম্পত্তির মালিক ইলিয়াসের হতদরিদ্র অবস্থা দেখে তার অতিথি বৎসলতার কথা স্মরণ করে মহম্মদ শা-র খুব দুঃখ হয়েছিল।
4) “এই হলাে আমার মনের কথা— বক্তার মনের কথাটি কী ? 
উঃ বক্তা ইলিয়াসের স্ত্রী শাম-শেমাগির মনের কথা হলাে পঞ্চাশ বছর ইলিয়াসের সঙ্গে একত্রে বাস করলেও সুখের খোঁজ পায়নি। কিন্তু মহম্মদ শা-র বাড়িতে মজুরের কাজ করে সত্যিকারের সুখ পেয়েছে।
5) ইলিয়াসের পত্নীর কথা শুনে অতিথিরা বিস্মিত হয়েছিল কেন?
উঃ একদা ধনী বর্তমানে সর্বহারা ইলিয়াস-পত্নীর কথা শুনে তার স্বামী সহ অতিথিরা বিস্মিত হয়েছিল। কারণ সে পরের বাড়িতে কাজ করেও জীবনে সুখ পেয়েছে একথা তাে বিস্ময়ের।
6) অভাবে পড়ে ইলিয়াস কী কী বিক্রি করেছিল?
উঃ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে পড়ে ইলিয়াস বিক্রি করেছিল পশমের কোট, কম্বল, ঘােড়ার জিন, তাবু এবং সবশেষে গৃহপালিত পশুগুলিকেও সে বেচে দেয়। 
7) “অতিথিরা হেসে উঠল” – হাসির কারণ কী ?
উঃ ইলিয়াসের পত্নী বলেছিল, তারা পঞ্চাশ বছর ধরে যে সুখ খুঁজছিল, সব হারিয়ে এতদিনে তা পেয়েছে। একথা শুনে অতিথিরা হেসে উঠেছিল।
Write Your HideComments
Cancel

Please Do Not Enter Any Span Link in The Comment Box